গবেষণার জন্য গবেষকরা স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, ডেস্কটপ, ডেটা সেন্টার আর যোগাযোগ নেটওয়ার্ক সামগ্রীগুলোর কার্বন ফুটপ্রিন্ট নিয়ে গবেষণা করেন। জার্নাল অফ ক্লিনার প্রোডাকশন-এ প্রকাশিত এই গবেষণার ফলাফলে দেখা যায়, আগে যা ভাবা হয়েছিল তা ঠিক আছে, কার্বন নির্গমনে আইসিটি খাতের বড় প্রভাব রয়েছে। আর সবচেয়ে বেশি নির্গমণ আসে উৎপাদন ও পরিচালনা বিভাগ থেকে।
কানাডার ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটি’র ডাব্লিউ বুথ স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং প্র্যাকটিস অ্যান্ড টেকনোলজি-এর সহযোগী অধ্যাপক লোতফি বেলখির বলেন, “বর্তমানে এর পরিমাণ দেড় শতাংশ। এই ধারা চলছে, আইসিটি ২০৪০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী মোট কার্বন নির্গমণের ১৪ শতাংশের জন্য দায়ী হবে।” পরিমাণটা পরিবহন খাতের তুলনায় অর্ধেক বলেও জানান তিনি।
বেলখির বলেন, “প্রতিটি ফোনকল, টেক্সট মেসেজ, আপলোড বা ডাউনলোড করা ভিডিও’র প্রক্রিয়া সম্পন্নের জন্য একটি ডেটা সেন্টার রয়েছে। টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক আর ডেটা সেন্টারগুলো আপনাদের সেবা দিতে প্রচুর শক্তি খরচ করে আর অধিকাংশ ডেটা সেন্টারই জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে উৎপন্ন বিদ্যুতে চলে। এই শক্তি ব্যয় আমরা দেখতে পাই না।”
অন্য সব ডিভাইসের মধ্যে ২০২০ সালের মধ্যে পরিবেশের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর ডিভাইস হবে স্মার্টফোন, এমনটাই জানা যায় গবেষণায়। স্মার্টফোন চালানো থেকে খুবই কম শক্তি ব্যয় হলেও, এর নির্গমণ থেকে হওয়া ক্ষতির ৮৫ শতাংশের জন্য দায়ী এর উৎপাদন, উল্লেখ করা হয়েছে আইএএনএস-এর প্রতিবেদনে।
কানাডার ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটি’র ডাব্লিউ বুথ স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং প্র্যাকটিস অ্যান্ড টেকনোলজি-এর সহযোগী অধ্যাপক লোতফি বেলখির বলেন, “বর্তমানে এর পরিমাণ দেড় শতাংশ। এই ধারা চলছে, আইসিটি ২০৪০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী মোট কার্বন নির্গমণের ১৪ শতাংশের জন্য দায়ী হবে।” পরিমাণটা পরিবহন খাতের তুলনায় অর্ধেক বলেও জানান তিনি।
বেলখির বলেন, “প্রতিটি ফোনকল, টেক্সট মেসেজ, আপলোড বা ডাউনলোড করা ভিডিও’র প্রক্রিয়া সম্পন্নের জন্য একটি ডেটা সেন্টার রয়েছে। টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক আর ডেটা সেন্টারগুলো আপনাদের সেবা দিতে প্রচুর শক্তি খরচ করে আর অধিকাংশ ডেটা সেন্টারই জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে উৎপন্ন বিদ্যুতে চলে। এই শক্তি ব্যয় আমরা দেখতে পাই না।”
অন্য সব ডিভাইসের মধ্যে ২০২০ সালের মধ্যে পরিবেশের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর ডিভাইস হবে স্মার্টফোন, এমনটাই জানা যায় গবেষণায়। স্মার্টফোন চালানো থেকে খুবই কম শক্তি ব্যয় হলেও, এর নির্গমণ থেকে হওয়া ক্ষতির ৮৫ শতাংশের জন্য দায়ী এর উৎপাদন, উল্লেখ করা হয়েছে আইএএনএস-এর প্রতিবেদনে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন