সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

‘সুরক্ষা’র নামে ডেটা হাতিয়ে নিচ্ছে ফেইসবুক


নিজেদের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন এক তারবিহীন-নেটওয়ার্কিং অ্যাপ এনেছে ফেইসবুক। কিন্তু নতুন অ্যাপটি যে তাদের মালিকানাধীন সে তথ্য শুরুতে জানায়নি বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যমটি।

এই অ্যাপটি সোশাল জায়ান্টটির জন্য তথ্য সংগ্রহ করে বলে উল্লেখ করা হয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি’র প্রতিবেদনে।


ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন ব্যবহারকারীদের পরিচয় গোপন আর অন্যান্য নিরাপত্তা ফিচার সুরক্ষিত রাখে। ব্যবহারকারীদের আরও নিরাপদ উপায়ে অনলাইন ব্রাউজ করার সুযোগ করে দেয় এটি। ‘ওনাভো প্রটেক্ট’ নামের এই অ্যাপটিও ব্যবহারকারীদের ভিপিএন সেবা দিয়ে থাকে। তবে, অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের ডেটা পর্যবেক্ষণ করে ও তা ফেইসবুক আর অন্যান্যদের সঙ্গে শেয়ার করে। এই শেয়ার করা তথ্যের মধ্যে “ব্যবহারকারীর ডিভাইসে ইনস্টল করা অ্যাপ, ওই অ্যাপগুলো কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে, ডিভাইস থেকে কোন কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করা হচ্ছে আর কী পরিমাণ ডেটা ব্যবহার করা হচ্ছে”- এই বিষয়গুলোও রয়েছে বলে অ্যাপটির প্রাইভেসি নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়। 

এর মাধ্যমে কোনো ব্যবহারকারী ফেইসবুকের কোনো সাইটে না থাকলেও, তিনি অনলাইনে কী করছেন তা জানতে এই ডেটা ব্যবহার করতে পারে ফেইসবুক। সেইসঙ্গে স্ন্যাপ আর টুইটারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোর বানানো অ্যাপগুলো কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে সে তথ্যও চলে যায় ফেইসবুকের হাতে।

২০১৩ সালে মোবাইল ডেটা বিশ্লেষণা ও নিরাপত্তা সেবাদাতা ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠান ওনাভো-কে কিনে নেয় ফেইসবুক। মার্কিন সামাজিক মাধ্যমটি এখন তাদের মোবাইল অ্যাপের একটি ট্যাবে ‘প্রটেক্ট’ নামের একটি অপশন দিয়ে ওনাভো’র সফটওয়্যারটি ডাউনলোডের প্রচারণা চালাচ্ছে।

কিন্তু এই অ্যাপ যে ফেইসবুকের মালিকানাধীন আর এ থেকে ফেইসবুকের সঙ্গে ডেটা শেয়ার করা হচ্ছে তা জানতে হলে ব্যবহারকারীদের যেতে হবে ওনাভো’র ওয়েবসাইটে বা অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর থেকে ‘ডেসক্রিপশন’ লিঙ্কের একদম নিচে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের আয়তন

বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলই সবচেয়ে বড় ক্যাম্পাস নিয়ে গঠিত । এই ক্যাম্পাসগুলতে রয়েছে বিশাল জায়গা এবং একজন ছাত্রের জ্ঞানচর্চার নানা উপাদান । জেনে নিন আয়তনের দিক থেকে কোন বিশ্ববিদ্যালয় কত বড় । ১. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (১৭৫৪ একর) ২. বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (১১৯৬ একর) © বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ও সহযোগিতা কেন্দ্র ৩. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (৭৫৩ একর) ৪. জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (৬৯৭ একর) ৫. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (৬০০ একর) © বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ও সহযোগিতা কেন্দ্র ৬. শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (৩২০ একর) ৭. ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া (১৭৫ একর) ৮. চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (১৬৩ একর) © বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ও সহযোগিতা কেন্দ্র ৯. রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (১৫২একর) ১০. হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (১৩০ একর) © বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ও সহযোগিতা কেন্দ্র ১১. খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (১০৬ একর) ১২. খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (১০১ একর) ১৩. নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (১০১ একর)...

বাংলা টাইপিং এ যুক্তাক্ষর

বিজয় বাংলা টাইপ করার অতি পরিচিত সফটওয়্যার । আমরা যারা বাংলা টাইপ করি বা বাংলায় লেখালেখি করি তাদের অনেকেরই যুক্তাক্ষর জনিত সমস্যা হয় । এই সমস্যা মুক্ত হবার জন্য যুক্তাক্ষরগুলোর টাইপিং প্রনালী দেয়া হলো । বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে। ১. ক্ষ = ক+ষ ২. ষ্ণ = ষ+ণ ৩. জ্ঞ = জ+ঞ ৪. ঞ্জ = ঞ+জ ৫. হ্ম = হ+ম ৬. ঞ্চ = ঞ+চ ৭. ঙ্গ = ঙ+গ ৮. ঙ্ক = ঙ+ক ৯. ট্ট = ট + ট ১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম ১১. হ্ন = হ + ন ১২. হ্ণ = হ + ণ ১৩. ব্ধ = ব + ধ ১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা) ১৫. গ্ধ = গ + ধ ১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা) ১৭. ক্ত = ক + ত ১৮. ক্স = ক + স ১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন) ২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর) ২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য) নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে ল িখতে সহায়ক হতে পারে। এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায় প্রচলিত নয়। ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত...

আইবি এ সম্পর্কে কিছু তথ্য

আইবিএ কি?? . আইবিএ হলো ইন্সটিটিউট অফ বিজনেস এ্যাডমিন্সট্রেশন। বাংলাদেশের মানুষের কাছে যে কয়ঠি ড্রিগ্রি খুব বেশি সম্মানিত হয় তার একটি হলো আইবিএ থেকে এমবিএ।বাংলাদেশের যে কয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইবিএ থেকে এমবিএ ড্রিগ্রি দেওয়া তার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় র আইবিএ সবার উপরে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় র আইবিএ তে ভর্তি হতে পারা অনেকটা স্বপ্নের মত।বলা যেতে পারে আইবিএ তে পড়তে পারলে জব আপনার পিছনে ঘুরবে আপনি জবের পিছনে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় র আইবিএ সম্মধে একটু আলোচনাঃ . ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইবিএ ইনস্টিটিউট যাত্রা শুরু করে ১৯৬৬ সালে।আইবিএ সংক্রান্ত দেশের সবচেয়ে প্রাচীন শিক্ষাপীঠ হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।পূর্বে বছরে একবার করে এমবিএ(মাস্টার্স অফ বিজনেস এ্যাডমিন্সট্রেশন) কোর্সে ভর্তি করানো হত।কিন্তু বর্তমানে দুবার করে নেওয়া হয়। দেশের মাত্র তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইবিএ ডিগ্রি নেওয়া সম্ভব,তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।১৯৯২ সালে যাত্রা শুরু করে জাবি র আইবিএ।অপরদিকে দেশের দ্বিতীয় সর্ব্বোচ বিদ্যাপীঠ রাজশাহী বিশ...