চাঁদে বসতি গড়ার ইচ্ছা মানুষের অনেকদিনের । সে জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা । পৃথিবীর সব ধরণের সুযোগ-সুবিধা তো আগে নিশ্চিত করতে হবে ! সেই সুবাদে এবার চাঁদে মোবাইল নেটওয়ার্কের সম্ভাবনা ও পরিকল্পনাও এলো ।
এর মাধ্যমে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে পৃথিবীতে উন্নতমানের স্ট্রিমিং ভিডিও পাঠানোর উপায় চালু হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে। বেসরকারি অর্থে চাঁদে প্রথম অভিযান প্রকল্পের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান ভোডাফোন-এর জার্মান বিভাগ, নেটওয়ার্ক সামগ্রী নির্মাতা নোকিয়া আর গাড়িনির্মাতা জার্মান প্রতিষ্ঠান আউডি মঙ্গলবার জানিয়েছে, তারা এই অভিযানে সমর্থন দিতে একত্র হয়ে কাজ করছে।
ভোডাফোন বলেছে, তারা মহাকাশের জন্য উপযোগী নেটওয়ার্কিং সামগ্রী বানাতে প্রযুক্তি অংশীদার হিসেবে নোকিয়াকে নিযুক্ত করেছে। এক্ষেত্রে একটি চিনির ব্যাগের চেয়েও কম ভরের ছোট হার্ডওয়্যার বানাতে হবে।
তিনটি প্রতিষ্ঠান মিলে জার্মানির পিটিসায়েন্টিস্ট-এর সঙ্গে মিলে এই প্রকল্পে কাজ করছে। এ জন্য ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেইপ ক্যানাভেরাল থেকে স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ রকেটের মাধ্যমে অভিযান শুরুর লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভোডাফোন।
ভোডাফোন জার্মানি’র প্রধান নির্বাহী হ্যানেস অ্যামেটস্রেইটার বলেন, “এই প্রকল্পে মোবাইল নেটওয়ার্কিং অবকাঠামোর নির্মাণের একটি উদ্ভাবনী পথ যুক্ত আছে।”
বর্তমান সময়ে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি খাত ৫জি নেটওয়ার্ক নিয়ে জোরেসোরে নেমেছে। কিন্তু চাঁদে ৫জি নেটওয়ার্কের জায়গায় ৪জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হলো? এক্ষেত্রে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নতুন প্রজন্মের ৫জি নেটওয়ার্ক এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে আর চন্দ্রপৃষ্ঠে এটি কাজ করবে কিনা তা নিশ্চিত করার মতো অবস্থা এখনও নেই।
এর মাধ্যমে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে পৃথিবীতে উন্নতমানের স্ট্রিমিং ভিডিও পাঠানোর উপায় চালু হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে। বেসরকারি অর্থে চাঁদে প্রথম অভিযান প্রকল্পের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান ভোডাফোন-এর জার্মান বিভাগ, নেটওয়ার্ক সামগ্রী নির্মাতা নোকিয়া আর গাড়িনির্মাতা জার্মান প্রতিষ্ঠান আউডি মঙ্গলবার জানিয়েছে, তারা এই অভিযানে সমর্থন দিতে একত্র হয়ে কাজ করছে।
ভোডাফোন বলেছে, তারা মহাকাশের জন্য উপযোগী নেটওয়ার্কিং সামগ্রী বানাতে প্রযুক্তি অংশীদার হিসেবে নোকিয়াকে নিযুক্ত করেছে। এক্ষেত্রে একটি চিনির ব্যাগের চেয়েও কম ভরের ছোট হার্ডওয়্যার বানাতে হবে।

তিনটি প্রতিষ্ঠান মিলে জার্মানির পিটিসায়েন্টিস্ট-এর সঙ্গে মিলে এই প্রকল্পে কাজ করছে। এ জন্য ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেইপ ক্যানাভেরাল থেকে স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ রকেটের মাধ্যমে অভিযান শুরুর লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভোডাফোন।
ভোডাফোন জার্মানি’র প্রধান নির্বাহী হ্যানেস অ্যামেটস্রেইটার বলেন, “এই প্রকল্পে মোবাইল নেটওয়ার্কিং অবকাঠামোর নির্মাণের একটি উদ্ভাবনী পথ যুক্ত আছে।”
বর্তমান সময়ে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি খাত ৫জি নেটওয়ার্ক নিয়ে জোরেসোরে নেমেছে। কিন্তু চাঁদে ৫জি নেটওয়ার্কের জায়গায় ৪জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হলো? এক্ষেত্রে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নতুন প্রজন্মের ৫জি নেটওয়ার্ক এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে আর চন্দ্রপৃষ্ঠে এটি কাজ করবে কিনা তা নিশ্চিত করার মতো অবস্থা এখনও নেই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন